হিরণ ইউনিয়নের উৎপাদিত শস্যের মধ্যে প্রধান শস্য হচ্ছে ধান। ধানের পরেই মাছ স্থান। এরপরে যেসব কৃষিজাত দ্রব্যের নাম করতে হয় সেগুলো হচ্ছে , ভাসমান সবজী ক্ষেত যেমন- ঢেড়শ, লাল শাক, লাউ, হলুদ, ইত্যাদি সবজী জাতীয় শস্য। তৈল বীজের মধ্যে রয়েছে সরিষা ও তিল। কাউন, চিনা, ধুন্দা, গম, যব জাতীয় খাদ্য শস্য উৎপন্ন হয়। এখানকার উল্লেখযোগ্য ফল হচ্ছে ফুটি (বাঙ্গি), তরমুজ, ক্ষীরা ইত্যাদি। এছাড়াও এ জেলায় আম, জাম,কাঁঠাল, পেয়ারা, নারিকেল, সুপারি, তাল, খেজুর, জাম্বুরা (বাতাবি লেবু), লেবু, তেঁতুল, কামরাঙ্গা, জলপাই, বেল, ডালিম, আতা ইত্যাদি ফলও প্রচুর পরিমানে উৎপন্ন হয়। মরিচ, পেঁয়াজ, রসুন, ধনে, আদা ইত্যাদি মসলা জাতীয় শস্য, লাউ, মিষ্টি কুমড়া, চাল কুমড়া, উচ্ছে, করলা, চিচিঙ্গা, ঝিঙ্গা, ধুন্দুল, শিম, বরবটি, কাকরল, ঢেড়শ, গোল আলু, বেগুন, টমেটো ফুলকপি, বাঁধাকপি ইত্যাদি সবজি প্রচুর পরিমানে উৎপাদিত হয়।
গ্রামবাংলার রূপ কথা মাছে-ভাতে বাঙ্গালী তার পরি পূর্ন মিল রয়েছে হিরণ ইউনিয়নের প্রটি গ্রামে । দৈনি প্রতিটি বাজারে ১,৫০,০০০/=/১,০০,০০০/= টাকার মাছ কবক্রয় হয়।
এছাড়া প্রতিটি দিন কয়েক ট্রাক মাছ হিরণ ইউনিয়ন থেকে বাংলার বিভিন্ন স্থানে পাঠান হয়।
আর ধানের কথা তো বলারই প্রয়োজন হয় না হাজার হাজার মন ধান এ ইউনিয়ন থেকে রপ্তানি হয়।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস